সারাদেশে টিকাদান কর্মসূচির দ্বিতীয় দিন সোমবার (৮ ফেব্রুয়ারি)। এ দিনে মোট টিকা নিয়েছেন ৪৬ হাজার ৫০৯ জন।

এদের মধ্যে পুরুষ ৩৫ হাজার ৮৪৩ জন এবং নারী ১০ হাজার ৬৬৬ জন। আর এ পর্যন্ত মোট টিকা নিয়েছেন ৭৮ হাজার ২৩৬ জন। দ্বিতীয় দিনে ৯২ জনের সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেমন: জ্বর, টিকা দেওয়া স্থানে লাল হাওয়া ইত্যাদি) দেখা গেছে। বাংলা নিউজ
সোমবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএস) অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

এতে বলা হয়, সারাদেশে করোনা টিকার জন্য নিবন্ধন করেছেন পাঁচ লাখ ১২ হাজার পাঁচজন মানুষ।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুমের তথ্য অনুসারে, গত ২৭ জানুয়ারি দেশে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়। প্রথম দিন টিকা দেওয়া হয় ২৬ জনকে।

করোনা ভাইরাসের টিকাদান কার্যক্রমের দ্বিতীয় দিনে ২৮ জানুয়ারি রাজধানীর পাঁচ হাসপাতালে মোট ৫৪১ ব্যক্তিকে টিকা দেওয়া হয়েছে। আর এই দিনে সারাদেশে টিকা নিয়েছেন ৩১ হাজার ১৬০ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ২৩ হাজার ৮৫৭ জন এবং নারী সাত হাজার ৩০৩ জন।

এর আগে স্বাস্থ্যঅধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, রাজধানী ঢাকায় ৫০টি হাসপাতাল ও সারাদেশে ৯৫৫টি হাসপাতালসহ সারাদেশে মোট এক হাজার পাঁচটি হাসপাতালে টিকাদান কার্যক্রম চলবে। রাজধানী ঢাকায় ৫০টি হাসপাতালে ২০৪টি টিম এবং সারাদেশে ৯৫৫টি হাসপাতালে দুই হাজার ১৯৬টি টিম কাজ করবে। মোট এক হাজার পাঁচটি হাসপাতালে মোট ২ হাজার ৪০০টিম কাজ করবে।

এছাড়াও ভ্যাকসিন বিষয়ক কার্যক্রমের জন্য টিম প্রস্তুত রয়েছে ৭ হাজার ৩৪৪টি। তবে আপাতত ২ হাজার ৪শ জনকে দিয়ে কালকের কর্মসূচি শুরু হচ্ছে।