অবসরপ্রাপ্ত তারকারা অবসরপ্রাপ্ত তারকারা অবসরপ্রাপ্ত তারকারাদের জনপ্রিয় লিগের নাম হলো লিজেন্ডস লিগ। সেখানেই দিনকয়েক আগে খেলে এসেছেন পোলার্ডও। একই লিগে খেলেছেন শহীদ আফ্রিদি, যুবরাজ সিং, এবি ডি ভিলিয়ার্সদের লিজেন্ডরা। কাইরন পোলার্ড এরপর আবার ফিরে এসেছেন ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে। এখানেও তিনি অপ্রতিরোধ্য, ঝোড়ো সব ইনিংস খেলছেন প্রতিদিনই। এবার যেমন ১৭ বলে ফিফটি করে বসলেন!
কিন্তু তার এই ইনিংসও ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্সকে জেতাতে পারেনি। ম্যাচে শেষ পর্যন্ত গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়ার্স জয় পায় তিন উইকেটে।
টস হেরে আগে ব্যাট করে ত্রিনবাগোর শুরুটা ভালো হয়নি। ৫.২ ওভারে মাত্র ৩৯ রানে হারায় তিন উইকেট। এরপর কেসি কার্টি ও ড্যারেন ব্রাভোর জুটিতে আসে ৫৬ রান। কিন্তু ব্রাভো আউট হলে ৯৫ রানে ৪ উইকেট পড়ে ত্রিনবাগোর। তখনই নামেন পোলার্ড।
দলকে টেনে তুলতে দুই বল দেখেই আক্রমণ শুরু করেন তিনি। অষ্টম বলে হাঁকান প্রথম ছক্কা, পরের বলেও ছক্কা মেরে পৌঁছান ২৩ রানে। ইমরান তাহিরের ওভারে চার-ছক্কার ঝড় তোলেন। শেষ ওভারে রোমারিও শেফার্ডকে টানা চার বলে দুটি ছক্কা ও দুটি চার মারেন। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ৫৪ রান করেন মাত্র ১৮ বলে। তার ইনিংসে পাঁচটি চার ও পাঁচটি ছক্কা ছিল।
এটি সিপিএলের যৌথ তৃতীয় দ্রুততম অর্ধশতক। ১৭ বলে পঞ্চাশ করেছেন এভিন লুইস ও ডেভিড মিলারও। এর চেয়ে দ্রুত করেছেন কেবল আন্দ্রে রাসেল (১৪ বলে) ও জেপি ডুমিনি (১৫ বলে)। তবে এক দিক থেকে পোলার্ডের ইনিংসটি একটা রেকর্ড। সিপিএল ইতিহাসে হেরে যাওয়া ম্যাচে দ্রুততম হাফসেঞ্চুরি এখন তার এই ফিফটিই।