মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ১৮টি রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেলরা মামলা করেছেন। জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের আদেশ স্থগিতে তার বিরুদ্ধে এ মামলা করা হয়।

ম্যাসাচুসেটসের ফেডারেল জেলা আদালতে দায়ের করা অভিযোগে সান ফ্রান্সিসকো এবং ওয়াশিংটন ডিসি -এর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। শহরগুলোও যোগ দিয়েছে।

নিউ জার্সির অ্যাটর্নি জেনারেল ম্যাথিউ জে. ক্যালিফোর্নিয়া এবং ম্যাসাচুসেটসের অ্যাটর্নি জেনারেলের সঙ্গে আইনি প্রচেষ্টার নেতৃত্বদানকারী প্লাটকিন বলেন, জন্মগত নাগরিকত্ব সীমিত করার জন্য মি. ট্রাম্পের প্রচেষ্টাকে রাজ্যগুলো ‘অসাধারণ এবং চরম’ হিসেবে দেখে। প্রেসিডেন্টরা শক্তিশালী, কিন্তু তারা রাজা নন। তারা কলমের এক খোঁচা দিয়ে সংবিধান পুনর্লিখন করতে পারেন না।

যুক্তরাষ্ট্রের সব বৈদেশিক সহায়তা কর্মসূচি বন্ধ ঘোষণা ট্রাম্পেরযুক্তরাষ্ট্রের সব বৈদেশিক সহায়তা কর্মসূচি বন্ধ ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই সোমবার (২০ জানুয়ারি) এক নির্বাহী আদেশে দেশটির জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের প্রক্রিয়া বাতিলের উদ্যোগ নিয়েছেন। হোয়াইট হাউসে ফিরে আসার পর এটি তার প্রথম গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। এই আদেশের ফলে, যেসব দম্পতির বৈধ অভিবাসীর মর্যাদা নেই যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া তাদের শিশুদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে না আর।

ট্রাম্পের এই নির্বাহী আদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪ তম সংশোধনীর পরিপন্থী। ১৮৬৮ সালে এই সংশোধনী দাসপ্রথার অবসান-পরবর্তী নাগরিকত্বের বিষয়টি স্পষ্ট করতে গৃহীত হয়েছিল। এই সংশোধনী সাধারণভাবে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে জন্ম নেওয়া যে কারও নাগরিকত্ব নিশ্চিত করে। সূত্র: নিউইয়র্ক টাইমস