রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খেজুরের জুড়ি নেই। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত ওজন কমাতেও কাযকর এই ফলটি। মানুষের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে পুষ্টির এই ছোট পাওয়ার হাউস চমৎকারভাবে কাজ করে।

খেজুরে রয়েছে ভিটামিন সি, পটাসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের মতো অনেক প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ। এই পুষ্টিগুলো ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে যাতে শরীর সংক্রমণ এবং রোগের বিরুদ্ধে আরও প্রতিরোধী হতে পারে। দিনে মাত্র কয়েকটা খেজুর খেলেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।

খেজুর শুধু ভিটামিনেই পূর্ণ নয়, এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ যা ফ্রি র‌্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এটি প্রদাহ কমাতে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভালো করতে সাহায্য করতে পারে। যে কারণে সব ধরনের অসুখ থেকে দূরে থাকা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।

ওয়ার্কআউটের আগে শক্তি বৃদ্ধি

ওয়ার্কআউটের জন্য শক্তির প্রয়োজন হয়। এক্ষেত্রে প্রাক-ব্যায়াম স্ন্যাক হিসেবে খেজুর খেতে পারেন। এতে দীর্ঘ সময় ব্যায়াম করার পরও আপনি ক্লান্ত অনুভব করবেন না। নিয়মিত খেজুর খেলে তা আপনাকে শক্তিশালী রাখতে কাজ করবে।

নাস্তায় বাড়তি স্বাদ

খেজুর সাধারণত খালিই খাওয়া হয়। তবে এটি স্মুদিতে যোগ করতে পারেন। সেইসঙ্গে কেক বা অন্যান্য ডেজার্টেও ব্যবহার করা যায়। এটি চিনি বা গুড়ের বিকল্প হিসেবে কাজ করতে পারে। এর মিষ্টি স্বাদ আপনার রসনা মেটাতে দারুণ কাজ করবে।