- Bangladesher Shomoy | বাংলাদেশের সময়.কম - https://www.bangladeshershomoy.com -

‘সরকার নদীতীর দখলমুক্ত রাখতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ’

নদীর সীমানা চিহ্নিত জায়গা পুনর্দখল করলে আরো বেশি অপরাধ হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে কেউ এ ধরনের দুঃসাহস দেখাবেন না বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী।

সোমবার উচ্ছেদকৃত বুড়িগঙ্গা ও তুরাগ নদীর তীর রক্ষা প্রকল্প পরিদর্শন এবং বিরুলিয়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, নদীতীর দখলকারীরা শক্তিশালী ও ক্ষমতাবান ছিল। আমরা তাদেরকে দখলদার হিসেবে দেখেছি। নদীতীর দখলমুক্ত করতে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর সাহসিকতা ও সমর্থনের কারণে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব হয়েছে। সরকার নদীতীর দখলমুক্ত রাখতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী বলেন, ঢাকার চারপাশের নদীগুলোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে অন্য কেউ বেশি অনুভব করে না। নদীর প্রবাহ ঠিক রাখা, দখলমুক্ত করা এবং জীবন-জীবিকার চাহিদা পূরণে সরকার সচেষ্ট রয়েছে। তিনি নদীতীর দখলমুক্ত করতে গণমাধ্যমের ভূমিকার প্রশংসা করেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা নদীতীরের ৯০ ভাগ দখলমুক্ত করতে পেরেছি। সীমানা পিলার দৃশ্যমান, পাকা দেয়াল এবং ওয়াকওয়ের কাজ চলমান রয়েছে। প্রকল্পের কাজের গতিশীলতা আনার লক্ষ্যে পরিকল্পনা কমিশনে সংশোধিত প্রকল্প পাঠানো হয়েছে, সেটি অনুমোদিত হলে নদীতীরের কাজগুলো আরো বেশি টেকসই হবে। ২০২৩ বা ২০২৪ সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।