শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি ও শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি নৌরুটে বৈরী আবহাওয়ার কারণে ৪০ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর যান চলাচল শুরু করেছে। শনিবার (২৪ অক্টোবর) সকাল ৮টা থেকে লঞ্চ, স্পিডবোটসহ ট্রলার চলাচল শুরু হয়েছে।

তবে নাব্যসংকটে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি ফেরি দশম দিনের মতো বন্ধ রয়েছে। এদিকে পদ্মা পারাপারের আটকেপড়া নারী শিশুসহ কয়েক হাজার মানুষ এখন গন্তব্যে যেতে শুরু করেছে।

বিআইডব্লিউটিএর সহকারী পরিচালক শাহাদাত হোসেন জানান, উত্তাল পদ্মায় দুর্ঘটনা এড়াতে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টা থেকে লঞ্চ ও স্পিডবোটসহ ছোট ছোট নৌযান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। তিনি আরও জানান, এখনও ২ নম্বর সতর্কসংকেত চলছে। কিন্তু নদী অনেকটা শান্ত তাই লঞ্চ ও স্পিডবোটসহ ছোট ছোট নৌযান চলাচল শুরু করা হয়েছে।

বিআইডব্লিউটিএর এই কর্মকর্তা জানান, নৌযান চালু হলেও লৌহজং চ্যানেলের মুখে নাব্যতার কারণে লঞ্চ ঠেকে যাচ্ছে। আবার যে কোনও সময় লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এতে মানুষগুলো পড়বে আরও দুর্ভোগে।

কিন্তু নাব্যসংকটের কারণে ফেরি চলতে পারছে না। তাই দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষের কষ্ট স্থায়ী রূপ নিয়েছে।